এ বিষয়ে ভুক্তভোগী নাজমুল করিম বলেন…..
ভুক্তভোগী নাজমুল করিম তুহিন থানায় মৌখিক অভিযোগ করলে অফিসার ইনচার্জ জনাব মহসিন মিয়া সত্যতা যাচাইয়ে তাৎক্ষণিক একজন অফিসারকে ঘটনাস্থলে পাঠান, ঘটনার সত্যতা জানলেও কোনো আইনী পদক্ষেপ গ্রহন করেননি অফিসার ইনচার্জ বরং অভিযোগকারীকে আদালত কর্তৃক রায়ের কাগজ দেখাতে বলেন, অতঃপর থানা ব্যবস্থা নিবেন বলে জানান। অভিযোগকারীকে দূর্বল করার লক্ষে তার আপন শ্যলক জাফরকে মিথ্যা মামলায় নিউ মার্কেট থানায় দীর্ঘদিন কর্মরত এসআই রায়হান আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। এবিষয়ে অফিসার ইনচার্জ মহসিন মিয়ার বরাত দিয়ে জানাযায় গ্রেফতারকৃত আসামী এমপি ফেরদৌসের সাথে ছবি থাকায় এই গ্রেফতার করেন। অহেতুক কারণে দুমাস আগের জালাও পোড়াও ছাত্রদের উপর হামলার একটি পেন্ডিং মামলার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে জাফরকে জানান ভুক্তভোগী ও তার পরিবার।
জাফর শখের বশে টিকটক ইউটিউবার হিসেবে পরিচিত, দেশের প্রায় সকল সেলিব্রিটিদের সাথে রয়েছে তার ছবি, শুধু মাত্র ফেরদৌসের সাথে ছবি থাকায় আসামী হলেন নির্দোষ জাফর।
এসআই রায়হানের সাথে প্রতিবেদকের মুঠোফোনে দীর্ঘক্ষন কথা হয় সদুত্তরে এসব বিষয়ে তিনি অস্বীকার করলেও স্বৈরাচার সরকারের দোসরদের সাথে সখ্যতার প্রমান পাওয়া যায়।
দেশ যখন সংস্কার চলছে ঠিক তখনই একশ্রেণির অসাধু কর্তা-ব্যাক্তিরা নিজেদের সাধু বানাবার চেষ্টায় লিপ্ত থাকলেও দীর্ঘদিনের অপকর্ম জানান দিচ্ছে বহুভাবে। অন্ধ চায় চোখ,অভাবী চায় খাবার, অসাধু চায় অবৈধ সম্পদ উপার্জনের সুযোগ। আর একারনে অধিকার বঞ্চিত/ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মানুষ।
আর নয় সন্ত্রাস, দস্যুতা, ভূমি দখল, গুম-খুন ও হত্যা, সুষ্ঠ আইনের শাসন চালু হোক সর্বত্র প্রত্যাশা সাধারণ মানুষের। সাহিদা আক্তার, মাতৃভাষা টেলিভিশন, ঢাকা।