“ভারতের সাথে করা আওয়ামীলীগের দেশবিরোধী চুক্তি ও বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব হুমকি শীর্ষক সর্বদলীয় জাতীয় সংলাপ এর আয়োজন করেন গণঅধিকার পরিষদ”
সর্বদলীয় জাতীয় সংলাপে সভাপতিত্ব করবেন: গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক, কর্নেল অবঃ মিয়া মশিউজ্জামান। সঞ্চালনা করেন: গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব, ফারুক হাসান। প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন: বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন ভারতের সাথে বাংলাদেশের ডামি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেল করিডোর চুক্তি করেছেন আর দেশে এসে জনগণের সাথে তিনি মিথ্যাচার করে বলছেন রেল ট্রানজিট চুক্তি। শেখ হাসিনার এই মিথ্যাচারের কারণে একদিন জনতার আদালতে বিচার করা হবে।
প্রধান আলোচক হিসাবে বক্তব্য রাখেন: নাগরিক ঐক্য সভাপতি, মাহমুদুর রহমান মান্না। তিনি বলেন, কোটা আন্দোলন চলছে অথচ প্রধানমন্ত্রীর এ বিষয়ে কোন মাথাব্যথা নেই। ২০১৮ সালের একটা মীমাংসিত বিষয় ২০২৪ সালে এসে আদালতের ঘাড়ে বন্দুক রেখে শেখ হাসিনা ছাত্রদের রাজপথে নামিয়ে দিয়েছে। শেখ হাসিনা চায় ছাত্রর রাজপথে থাকুক এতে করে ভারতের সাথে করা দেশবিরোধী চুক্তি চাপা পরে যাবে।
আলোচক হিসাবে বক্তব্য রাখেন, কমরেড সাইফুল হক, এবি পার্টির সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু, ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা শাহাদাত হোসেন সেলিম, সৈয়দ এহসানুল হুদা, লায়ন মোঃ ফারুক রহমান জাগপার মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, সমমনা জাতীয়তাবাদী জোটের প্রধান এডভোকেট ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন্দ, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা: মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, গণঅধিকার পরিষদের নেতা ইঞ্জিনিয়ার এস ফাহিম, তারেক রহমান-সহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ।
সভাপতির বক্তব্যে গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক, কর্নেল অবঃ মিয়া মশিউজ্জামান বলেন দেশ আজ এক চরম ক্রান্তিলগ্নে রয়েছে, যেকোনো সময় আমরা সার্বভৌমত্ব হারাতে পারি। শেখ হাসিনা ভারতের সাথে যে চুক্তি গুলো করেছেন এগুলো হলো শেখ হাসিনা সাথে ভারতের চুক্তি, এসব চুক্তি বাংলাদেশের সাথে হয়নি। এসব চুক্তির দায়ভার শেখ হাসিনার এবং এরজন্য তাকে একদিন জনতার আদালতে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।
রেল করিডোর দিয়ে তিনি রেল ট্রানজিটের কথ বলে জনগণের সাথে মিথ্যাচার করেছেন।
১০ জুলাই, ২০২৪, গণঅধিকার পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত (ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটতে) সাম্প্রতিক দেশবিরোধী চুক্তি ও সার্বভৌমত্বের হুমকি শীর্ষক জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।।